মা হারানোর কষ্ট
১৯১৯ সালে ৩০জুন। এই দিনটি আমার বিশেষ দিন। কারণ এই দিনে আমার ছোট বোনটি পৃথিবীতে প্রথম আলো দেখেছিল আবার এই দিনে আমার মা পৃথিবীর বাধন ছেড়ে অনেক দুরে হারিয়ে গেছেন। যেখানে থেকে কেউ কোন দিন ফিরে আসেনা।
তখন আমি কাস ২য় শ্রেণীতে পড়তাম। দেখতে দেখতে অনেকটা বছর পিছনে ফেলে এসেছিল। মাঝে মায়ের কথা বেশি মনে পড়ে।
চোখের সামনে ভেসে ওঠে মায়ের স্মৃতি গুলো খুব বেশী কষ্ট পাই আমার ছোট বোনটার কথা ভেবে। কারণ সে মায়ের আদর পায়নি চোখে ও দেখেনি। মাঝে মাঝে মনে হয় আমাদের মত দুঃখী কেউ নেই। আবার যখন ভাবি আমাদের বয়সের অনেক ছেলে, মেয়ে, মা, বাবা দুজনকে হারিয়ে রাস্তায় দিন কাঠাচ্ছে। অনাহারে পৃথিবীর ল ল শিশু মারা যাচ্ছে। সেই তুলনায় আমরা ভাগ্যবতী।
লেখা পড়ার সুযোগ পাচ্ছি। আত্বীয় স্বজনের ভালবাসা পাচ্ছি। এটুকু কত জনইবা পায়। তবুও মা হারানো বেদনা অনেক কষ্টের।
১৯১৯ সালে ৩০জুন। এই দিনটি আমার বিশেষ দিন। কারণ এই দিনে আমার ছোট বোনটি পৃথিবীতে প্রথম আলো দেখেছিল আবার এই দিনে আমার মা পৃথিবীর বাধন ছেড়ে অনেক দুরে হারিয়ে গেছেন। যেখানে থেকে কেউ কোন দিন ফিরে আসেনা।
তখন আমি কাস ২য় শ্রেণীতে পড়তাম। দেখতে দেখতে অনেকটা বছর পিছনে ফেলে এসেছিল। মাঝে মায়ের কথা বেশি মনে পড়ে।
চোখের সামনে ভেসে ওঠে মায়ের স্মৃতি গুলো খুব বেশী কষ্ট পাই আমার ছোট বোনটার কথা ভেবে। কারণ সে মায়ের আদর পায়নি চোখে ও দেখেনি। মাঝে মাঝে মনে হয় আমাদের মত দুঃখী কেউ নেই। আবার যখন ভাবি আমাদের বয়সের অনেক ছেলে, মেয়ে, মা, বাবা দুজনকে হারিয়ে রাস্তায় দিন কাঠাচ্ছে। অনাহারে পৃথিবীর ল ল শিশু মারা যাচ্ছে। সেই তুলনায় আমরা ভাগ্যবতী।
লেখা পড়ার সুযোগ পাচ্ছি। আত্বীয় স্বজনের ভালবাসা পাচ্ছি। এটুকু কত জনইবা পায়। তবুও মা হারানো বেদনা অনেক কষ্টের।
0 comments:
Post a Comment