আদর্শ 
শৈশব ও কৈশর কালকে আনন্দময় ও উপভোগ্য করে গড়ে তুলা। 
শিশুর মনে বিজ্ঞান মনস্কতা ও যুক্তিবাদী দৃষ্টি ভঙ্গির প্রসার ঘটানো। 
শিা প্রতিষ্ঠানকে শিার্থীর অভয়ারণ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। 
শিার্থীর গুনাবলী উন্মোচিত করা। এবং সৃষ্ঠিশীল কাজে উৎসাহিত করা। 
কর্মমূখী মানসিকতা সৃষ্টি করার লে যুগউপযোগী শিা ব্যবস্থা গ্রহন করা। 

সৎ পরিশ্রমী সচেতন যোগ্য মানুষ হিসাবে গড়ে উঠার জন্য মৌলিক সচেতনতা সৃষ্টি করা। 
বয়স এবং মানসিক অবস্থার সাথে ভারসাম্যযুক্ত শিা প্রদান করা। 
মূলত পুথিগত শিার পাশাপাশি সামাজিক ও নৈতিক শিার মাধ্যমে একজন আদর্শ মানুষ    তৈরী  করাই এর মূল ল।

0 comments:

Post a Comment