সংকল্প মন্ত্র
কার্তিকেহহং করিশ্যামি প্রাতঃ স্থানঃ জনার্ধন।
প্রীত্যথর্ংতব দেবশ দামোদরময়া সহ।।
অনুবাদঃ- হে জর্নাধন হে দেবেশ হে দামোদর শ্রীমতি রাধা রাণী ও তোমার প্রীর্ত্যর্থে আমি কার্তিক মাসে প্রাত কালে স্নান করিব।
অর্থ প্রার্থনা মন্ত্র
তব ধ্যানেন দেবেশ জলেহস্নিন স্নাতুমুদ্যতঃ
ত্বৎ প্রসাদাচ্চ মে পাপং দামোদর বিনশ্যতু ॥
অনুবাদঃ- হে দেবেশ তোমাকে চিন্তা করিতে করিতে এই জলে স্নানের উদযোগ করছি হেদামাদোর ত্বৎ প্রসাদে মদীয় পাতক বিদুরিত হউক।
“অর্থ অর্ঘ্য মন্ত্র ”
ব্রতীন কার্ত্তিক মাসি স্নাতস্য বিধিবন্মম ,
দামোদর গৃহানার্ঘ্যং দনুজেন্দ্রানি সুদন ॥
নিত্যনৈমিত্তিকে কৃৎস্ন কার্ত্তিকে পাপ শোষনে,
গৃহানার্ঘ্যং ময়া দত্তং রাধয়া সহিতো হরে ॥
অনুবাদঃ- হে দামোদর আমি কার্ত্তিক মাসে বিধানে ব্রত ধারন পূর্বক স্নান করিয়াছি। হে দৈত্যনিসুদ আমা কর্তৃক প্রদত্ত অর্ঘ্য গ্রহণ কর। কার্ত্তিক মাসে কৃত নিত্য নৈমিত্তিক যাবতীয় ক্রীয়াই নিখিলপাতক হর বলিয়া কথিত। হে হরে। আপনাকে এই অর্ঘ্য প্রদান করিলাম। আপনি শ্রীরাধিকা সম্মন্বিত হইয়া উহা গ্রহণ করুন। পরে শ্রীকৃষ্ণ নাম উচ্চারণ করিতে করিতে বিধানে স্নান ও সন্ধ্যা উপাসনা করিবে ।
* ভোরে মঙ্গল আরতির সময় যথাসাধ্য বাল্যভোগ দিবেন। দুপুরে অন্ন ব্যাঞ্জন ভোগ (আপন গুরুদেবের মতানুসারে) দিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করিবেন। সন্ধ্যায় আরতি কীর্ত্তন করে যথাসাধ্য ফলমূল দিয়ে নিবেদন করে কীর্ত্তন করবেন প্রসাদ পাবেন। যথাসময়ে প্রভূর নিন্দ্রা দিবেন এবং নিশির শেষ ভাগে আবার জাগরিত করিবেন এইভাবে একমাস ব্রত পালন করিবেন।
কার্তিকেহহং করিশ্যামি প্রাতঃ স্থানঃ জনার্ধন।
প্রীত্যথর্ংতব দেবশ দামোদরময়া সহ।।
অনুবাদঃ- হে জর্নাধন হে দেবেশ হে দামোদর শ্রীমতি রাধা রাণী ও তোমার প্রীর্ত্যর্থে আমি কার্তিক মাসে প্রাত কালে স্নান করিব।
অর্থ প্রার্থনা মন্ত্র
তব ধ্যানেন দেবেশ জলেহস্নিন স্নাতুমুদ্যতঃ
ত্বৎ প্রসাদাচ্চ মে পাপং দামোদর বিনশ্যতু ॥
অনুবাদঃ- হে দেবেশ তোমাকে চিন্তা করিতে করিতে এই জলে স্নানের উদযোগ করছি হেদামাদোর ত্বৎ প্রসাদে মদীয় পাতক বিদুরিত হউক।
“অর্থ অর্ঘ্য মন্ত্র ”
ব্রতীন কার্ত্তিক মাসি স্নাতস্য বিধিবন্মম ,
দামোদর গৃহানার্ঘ্যং দনুজেন্দ্রানি সুদন ॥
নিত্যনৈমিত্তিকে কৃৎস্ন কার্ত্তিকে পাপ শোষনে,
গৃহানার্ঘ্যং ময়া দত্তং রাধয়া সহিতো হরে ॥
অনুবাদঃ- হে দামোদর আমি কার্ত্তিক মাসে বিধানে ব্রত ধারন পূর্বক স্নান করিয়াছি। হে দৈত্যনিসুদ আমা কর্তৃক প্রদত্ত অর্ঘ্য গ্রহণ কর। কার্ত্তিক মাসে কৃত নিত্য নৈমিত্তিক যাবতীয় ক্রীয়াই নিখিলপাতক হর বলিয়া কথিত। হে হরে। আপনাকে এই অর্ঘ্য প্রদান করিলাম। আপনি শ্রীরাধিকা সম্মন্বিত হইয়া উহা গ্রহণ করুন। পরে শ্রীকৃষ্ণ নাম উচ্চারণ করিতে করিতে বিধানে স্নান ও সন্ধ্যা উপাসনা করিবে ।
* ভোরে মঙ্গল আরতির সময় যথাসাধ্য বাল্যভোগ দিবেন। দুপুরে অন্ন ব্যাঞ্জন ভোগ (আপন গুরুদেবের মতানুসারে) দিয়ে প্রসাদ গ্রহণ করিবেন। সন্ধ্যায় আরতি কীর্ত্তন করে যথাসাধ্য ফলমূল দিয়ে নিবেদন করে কীর্ত্তন করবেন প্রসাদ পাবেন। যথাসময়ে প্রভূর নিন্দ্রা দিবেন এবং নিশির শেষ ভাগে আবার জাগরিত করিবেন এইভাবে একমাস ব্রত পালন করিবেন।
0 comments:
Post a Comment