“গোস্বামী”
শ্রীমদ্ভাগতে শ্রী ভগবান নারদকে বলেছিলেনঃ-
অবশ ইন্দ্রিয় যারা অবনি মাঝারে।
কুযোগি বলিয়া তারা খ্যাত সংসারে ॥
তাহারা কদাছ মোর না পায় দরশন।
সেই হেতু শান্ত হও নারদ সুজন ॥
তাই আমাদের ইন্দ্রিয় গুলি আগে বশে আনতে হবে অন্যথায় আমরা সাধন ভজনে উর্ত্তিন হইতে পারিব না। মহাজন গোস্বামী শর্দ্দের আর্থ বলেছেন। গো-শব্দে দেহ ইন্দ্রিয় অভিধানে কয়। স্বামী শব্দে পতি জানিও নিশ্চয়। গোস্বামী শদ্ধের অর্থ কোথায় বইশয় ? যে জন করিয়াছেন ইন্দ্রিয়কে জয়। জিতেন্দ্রয় যেজন সেই জন গোস্বামী যাহা জানি বর্ননিয়া কহিনু সে আমি।
অতএব জিতেন্দ্রীয় গোস্বামীগণের নিকট হইতে মন্ত্র গ্রহণ করে মানুষ পারে আতœ তত্ত্ব উপলব্দি করে গুরু গবিন্দের ভজন ও রাধা কৃষ্ণের যোগল ভজন তত্ত্ব অবগাহন করে ভজনে আতœ নিবেদন করতে। বৃন্দাবনে ছয় গোঁস্বামী গণের মত পথ অবলম্বনে ভজনাদি করিতে হয়। তাই বলা হয়েছে।
বৃন্দাবন ধামে কৃষ্ণ মানুষ রুপেতে।
ব্রজ বাসি গনে ভজন করিল যে মতে ॥
বিচার করিয়া শ্রীরুপ গোস্বামীর গণ।
গুরু মান্য করি করেন শ্রীকৃষ্ণ ভজন ॥
আবার বিবর্ত্ত বিলাসে বলা হয়েছে ঃ
যেজন বঞ্চিত হইল হেন অবতারে।
কুটি কল্প কালে তার নাহিক উদ্ধারে ॥
মহা প্রভু শিষ্য লইয়া কোথা যেয়ে রয়।
সাধকের পাশে ভাই জানিও নিশ্চয়।
দশ ইন্দ্রিয় শিষ্য প্রভু করিল কি মতে। দশ ইন্দ্রিয় শিষ্য বিনা নারে ব্রজে যাইতে সর্ব অভিমান ছাড়ি ধরহ চরণ। রাধিকা স্বরুপ জানি শিা মহাজন ॥
রসিক ভক্ত বিনে ইহা কে পারে শোধিতে। রতি খন্ড হইয়া জীব যায় অধপাতে ॥
তাই মহাজন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রতি রণে জয়ি থাকতে হবে এসব তত্ত্ব শিাগুরু নিকট হইতে জানতে হয়। রসিক ভক্তের সঙ্গ করলে নিত্য আনন্দ লাভ হয়। যোগল ভজনকারী ভক্তরা, শিা মন্ত্রী ভক্তরা অটল, অয়, অব্যয় তাই তারা নিত্য আনন্দ সাগরে ভাসে।
শ্রীমদ্ভাগতে শ্রী ভগবান নারদকে বলেছিলেনঃ-
অবশ ইন্দ্রিয় যারা অবনি মাঝারে।
কুযোগি বলিয়া তারা খ্যাত সংসারে ॥
তাহারা কদাছ মোর না পায় দরশন।
সেই হেতু শান্ত হও নারদ সুজন ॥
তাই আমাদের ইন্দ্রিয় গুলি আগে বশে আনতে হবে অন্যথায় আমরা সাধন ভজনে উর্ত্তিন হইতে পারিব না। মহাজন গোস্বামী শর্দ্দের আর্থ বলেছেন। গো-শব্দে দেহ ইন্দ্রিয় অভিধানে কয়। স্বামী শব্দে পতি জানিও নিশ্চয়। গোস্বামী শদ্ধের অর্থ কোথায় বইশয় ? যে জন করিয়াছেন ইন্দ্রিয়কে জয়। জিতেন্দ্রয় যেজন সেই জন গোস্বামী যাহা জানি বর্ননিয়া কহিনু সে আমি।
অতএব জিতেন্দ্রীয় গোস্বামীগণের নিকট হইতে মন্ত্র গ্রহণ করে মানুষ পারে আতœ তত্ত্ব উপলব্দি করে গুরু গবিন্দের ভজন ও রাধা কৃষ্ণের যোগল ভজন তত্ত্ব অবগাহন করে ভজনে আতœ নিবেদন করতে। বৃন্দাবনে ছয় গোঁস্বামী গণের মত পথ অবলম্বনে ভজনাদি করিতে হয়। তাই বলা হয়েছে।
বৃন্দাবন ধামে কৃষ্ণ মানুষ রুপেতে।
ব্রজ বাসি গনে ভজন করিল যে মতে ॥
বিচার করিয়া শ্রীরুপ গোস্বামীর গণ।
গুরু মান্য করি করেন শ্রীকৃষ্ণ ভজন ॥
আবার বিবর্ত্ত বিলাসে বলা হয়েছে ঃ
যেজন বঞ্চিত হইল হেন অবতারে।
কুটি কল্প কালে তার নাহিক উদ্ধারে ॥
মহা প্রভু শিষ্য লইয়া কোথা যেয়ে রয়।
সাধকের পাশে ভাই জানিও নিশ্চয়।
দশ ইন্দ্রিয় শিষ্য প্রভু করিল কি মতে। দশ ইন্দ্রিয় শিষ্য বিনা নারে ব্রজে যাইতে সর্ব অভিমান ছাড়ি ধরহ চরণ। রাধিকা স্বরুপ জানি শিা মহাজন ॥
রসিক ভক্ত বিনে ইহা কে পারে শোধিতে। রতি খন্ড হইয়া জীব যায় অধপাতে ॥
তাই মহাজন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রতি রণে জয়ি থাকতে হবে এসব তত্ত্ব শিাগুরু নিকট হইতে জানতে হয়। রসিক ভক্তের সঙ্গ করলে নিত্য আনন্দ লাভ হয়। যোগল ভজনকারী ভক্তরা, শিা মন্ত্রী ভক্তরা অটল, অয়, অব্যয় তাই তারা নিত্য আনন্দ সাগরে ভাসে।
0 comments:
Post a Comment